নেপালে বিধ্বস্ত হওয়া সেই বিমানটির সর্বশেষ যাত্রীর মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৩১ মে) এ তথ্য জানায় নেপালের সেনাবাহিনী।
এরই মধ্যে পাওয়া গেছে বিমানটির ব্ল্যাক বক্স। তবে তারা এয়ারলাইন্সের ৯এন-এটিই ফ্লাইটটি কেনো দুর্ঘটনা কবলিত হলো তা এখনও জানা যায়নি। দুর্ঘটনার কারণ তদন্ত করতে নেপালের সরকার পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিশন গঠন করেছে।
এ নিয়ে নেপালের সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নারায়ণ শিলওয়াল টুইট করে জানান, শেষ মরদেহটিও উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি ১২টি মরদেহ ঘটনাস্থল থেকে কাঠমান্ডুতে আনার প্রক্রিয়া চলমান। এর আগে সোমবার নেপালের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (সিএএএন) জানিয়েছিল, উদ্ধারকারীরা ২১টি মরদেহ উদ্ধার করেছে। শেষ মরদেহটি খুঁজতে অভিযান চালু থাকবে।
এর আগে রোববার (২৯ মে) স্থানীয় সময় সকালে নেপালের পর্যটন শহর পোখারা থেকে উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই দুর্ঘটনা কবলিত হয় ২২ আরোহীকে বহনকারী বিমানটি। তবে এর কিছুক্ষণের মধ্যেই নিখোঁজ হয় এটি। প্রায় ৫ ঘণ্টা পর বিমানটির ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়া যায় নেপালের পার্বত্য জেলা মুশটাগের একটি দুর্গম এলাকায়। এই ঘটনায় কোনো যাত্রীরই বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই বলে তখনই জানিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। বিমানটিতে চারজন ভারতীয় ও দু’জন জার্মান নাগরিক ছিলেন।#